মঙ্গলবার, ২৪শে জুন ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১০ই আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ‘যুদ্ধবিরতির’ পর সবাই নিজেকে ‘বিজয়ী’ দাবি করছে *** এক সপ্তাহের মধ্যে পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসতে পারে ইরান *** ধর্ষণ মামলায় জামিন পেলেন নোবেল *** কাতারকে ধন্যবাদ ইরানের *** একনেকে ৮ হাজার ৯৭৪ কোটি টাকার ১৭ প্রকল্প অনুমোদন *** ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির ঘোষণা তার প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদেরও চমকে দেয় *** যুদ্ধবিরতি ভেঙেছে ইরান—দাবি ইসরায়েলের, কঠোর জবাব দেওয়ার নির্দেশ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর *** যুদ্ধবিরতির পর ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান ইরানের *** আগামী বছর মুক্তি পাচ্ছে সৌরভ গাঙ্গুলীর বায়োপিক *** ইরানের পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে যা বললেন রুশ উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী

সত্য বলা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৫:১৪ অপরাহ্ন, ৭ই জুলাই ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

সত্য বলার মাঝে রয়েছে শান্তি। আবার সত্য বলা স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। আজ কিন্তু সত্য বলার দিন, ‘টেল দ্য ট্রুথ ডে’। সর্বদা সত্য বলার মাধ্যমে আপনি যেমন নিজের মহত্ব বজায় রাখতে পারবেন, ঠিক তেমনই এই অভ্যাস আপনার মানসিক ও শারীরিক সুস্থতাও নিশ্চিত করবে।

অবাক করা বিষয় হলেও সত্য যে, সর্বদা সত্য বলা মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা নিশ্চিত করে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলছেন, মিথ্যা বলতে গিয়েও যদি আপনি তা সংবরণ করে সত্য বলেন তাহলে আপনার মানসিক ও শারীরিক উভয় স্বাস্থ্যেরই উন্নতি ঘটে।

এই সমীক্ষায় ১৮-৭১ বছর বয়সী ১১০ জনকে দুটি গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছিল। একটি দলকে ১০ সপ্তাহের জন্য মিথ্যা বলতে নিষেধ করা হয়েছিল। অন্য দলের উপর তেমন কোনো নির্দেশ ছিল না।

আরো পড়ুন : মানসিক চাপ অনুভব করছেন? কমাতে যা করবেন

১০ সপ্তাহের পরীক্ষার পর গবেষকরা দেখেন, যে বিগত কয়েক মাস মিথ্য বলেননি তাদের মধ্যে উত্তেজনা, বিষণ্নতা ও মাথাব্যথার সমস্যা কম ছিল। এমনকি সর্বদা সত্য বলার কারণে তাদের সঙ্গীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কও উন্নত হয়েছে।

মিথ্যা বিশেষজ্ঞ রবার্ট ফেল্ডম্যানের গবেষণা অনুযায়ী, প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ কারও সঙ্গে ১০ মিনিট কথোপকথনে অন্তত দু’বার হলেও মিথ্যা বলেন।

অন্যদিকে দ্য সায়েন্স অব অনেস্টি নামক গবেষণা প্রকল্পের প্রধান লেখক ও নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক অনিতা ই.কেলির মতে, একজন ব্যক্তি একদিনে গড়ে প্রায় ১১ বার মিথ্যা বলেন।

আর মিথ্যা বলার কারণে ক্রমাগত মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়, যা ইমিউন সিস্টেমকে নষ্ট করে দেয়। তাই সত্য বলার বিকল্প নেই।

সূত্র: ফোর্বস/ ত্রিনিতি হেলথ অব নিউ ইংল্যান্ড

এস/ আই.কে.জে/

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হেলথ-টিপস

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন