মঙ্গলবার, ২১শে অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৫ই কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টাকে ৬ আন্তর্জাতিক সংগঠনের চিঠি *** জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ো না—এনসিপি নেতাদের গোলাম পরওয়ার *** দীপাবলিতে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়ে বাংলাদেশি হাইকমিশনের ভিডিও প্রকাশ *** ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের তথ্য প্রকাশ, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা *** ‘জামায়াত ও আ. লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ’ *** সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত ও আ.লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান *** সংখ্যালঘুদের বিপদে ফেলবেন না, সরকারকে মির্জা ফখরুল *** বড় পুঁজির স্বপ্ন দেখা শ্রীলঙ্কাকে ২০২ রানে থামাল বাংলাদেশ *** সালমান শাহর মৃত্যুর ২৯ বছর পর হত্যা মামলা করার নির্দেশ *** নির্বাচনে সেনা এক লাখ, পুলিশ দেড় লাখ ও ছয় লাখ আনসার মাঠে থাকবে

মা হওয়ার আদর্শ বয়স কত?

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১১:৩০ পূর্বাহ্ন, ৮ই নভেম্বর ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

বর্তমান সমোজের নারীরা পড়াশোনা আর ক্যারিয়ার নিয়ে বেশ সচেতন। মাঝপথে পড়াশোনা থেমে যাক এমনটা তারা চান না। আবার পড়াশোনা শেষ করে চাকরি না করে কেবল সংসারেও অনেকে ইচ্ছুক নন। তাই আগের তুলনায় দেরিতে বিয়ে করছেন বেশিরভাগ নারী। সেই সূত্রে সন্তান গ্রহণের পরিকল্পনায়ও হচ্ছে দেরি। ফলে অনেক নারীই সন্তান নিতে গিয়ে নানা জটিলতায় পড়ছেন। এর বেশিরভাগই বয়স সংক্রান্ত। বেশি বয়সে সন্তান নিতে গেলে নানা বাধা আসে, বাড়ে হতাশা। তাই প্রশ্ন জাগে, কোন বয়সে সন্তান নিলে ভালো হয়? 

এই বিষয়ে ভারতের স্ত্রীরোগ চিকিৎসক মল্লিনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘বয়স চল্লিশ পেরিয়েও মা হওয়া যায়। এখন এমন ঘটনা অনেক ঘটছে। এমনকি পঞ্চাশের পরেও মা হচ্ছেন অনেকে। শরীর তৈরি থাকলে এটি অসম্ভব নয়। তবে ঝুঁকি থেকেই যায়। আসলে সন্তান নেওয়ার একটা সঠিক সময় আছে। চেষ্টা করতে হবে সেই বয়সের মধ্যে সন্তান নিতে।’

এই চিকিৎসকের মতে, মা হওয়ার আদর্শ বয়স ২১ থেকে ৩০ বছর। এই বয়সেই একজন নারীর জরায়ুর উর্বরতা সবচেয়ে বেশি থাকে। ৩০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে জরায়ুর কর্মক্ষমতা কিছুটা কমে যায়। এজন্য ৩৫ বছরের পর যদি কেউ মা হওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে সবার আগে জরায়ুর অবস্থা এবং ডিম্বাণুর গুণগত মান পরীক্ষা করে নিতে হবে।

আরো পড়ুন : আপনাকে শান্ত রাখবে যে খাবারগুলো

বেশি বয়সে মা হতে চাওয়া কেন ঝুঁকিপূর্ণ? 

স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের মতে, ৩০ বছর পার হওয়ার পর জরায়ুর ধারণক্ষমতা ও উর্বরতা দুটোই কমতে থাকে। তখন সন্তান জন্ম দিতে সমস্যা হতে পারে। আর যদি হরমোনের ভারসাম্য সঠিক না থাকে, তাহলে গর্ভপাতের আশঙ্কা বেশি থাকে। অন্যদিকে ডিম্বাণুর গুণমান ভালো না হলে সন্তান বিকলাঙ্গ হতে পারে। অনেকসময় মায়ের শারীরিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

সন্তান গ্রহণের প্রস্তুতি 

বর্তমানে দেশেও প্রি-কনসেপশনাল কাউন্সেলিং চালু হয়েছে। বিশেষজ্ঞের মতে, সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করলে একবার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কী কী স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে, তা চিকিৎসকই বুঝিয়ে বলে দেবেন। সেই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, থাইরয়েডের সমস্যা আছে কি না তা-ও পরীক্ষা করে দেখে নিতে হবে।

বয়স ৩৫ পার করে গেলেই সেই নারীর রক্তের ‘এনআইপিটি টেস্ট’ করে নেওয়া হয়। এতেই ৯৯ শতাংশ বলে দেওয়া যায় সন্তানের ডাউন সিন্ড্রোম হতে পারে কি না। আলট্রাসাউন্ড ও এএএইচ পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যায় স্বাভাবিকভাবে মা হওয়া সম্ভব কি না। 

এসব পরীক্ষায় আরও দেখা হয়, সন্তানধারণে ও প্রসবের সময় কোনো জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে কি না। সবকিছু পরীক্ষা করার পরে সন্তান গ্রহণের পদক্ষেপ নিন। এতে সফল হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। 

এস/  আই.কে.জে

আদর্শ বয়স

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

ইরানের সঙ্গে সব ক্ষেত্রে সম্পর্ক জোরদার করতে প্রস্তুত রাশিয়া

🕒 প্রকাশ: ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন, ২১শে অক্টোবর ২০২৫

সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টাকে ৬ আন্তর্জাতিক সংগঠনের চিঠি

🕒 প্রকাশ: ০২:৩২ পূর্বাহ্ন, ২১শে অক্টোবর ২০২৫

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ো না—এনসিপি নেতাদের গোলাম পরওয়ার

🕒 প্রকাশ: ০১:০৫ পূর্বাহ্ন, ২১শে অক্টোবর ২০২৫

দীপাবলিতে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়ে বাংলাদেশি হাইকমিশনের ভিডিও প্রকাশ

🕒 প্রকাশ: ১২:৪৯ পূর্বাহ্ন, ২১শে অক্টোবর ২০২৫

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের তথ্য প্রকাশ, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

🕒 প্রকাশ: ১২:৪১ পূর্বাহ্ন, ২১শে অক্টোবর ২০২৫

Footer Up 970x250