শুক্রবার, ১লা আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৬ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** থানা হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা: আইজিপি *** জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশের প্রথম জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ ‘অদম্য-২৪’ উদ্বোধন *** বিশ্ব রেকর্ড গড়ার পর সোনাও জিতলেন ‘ম্যাজিক’ মারশাঁ *** নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আ.লীগ নেতাকর্মীদের ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে গ্রেপ্তার ২২, সেনা হেফাজতে এক মেজর *** জুলাই সনদ আইনের ঊর্ধ্বে: সালাহউদ্দিন আহমদ *** ইসিতে আয়-ব্যয়ের হিসাব দিল বিএনপি-জামায়াতসহ ২৯ দল *** সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে পর্তুগাল *** রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হবে উভয় কক্ষের সদস্যদের গোপন ভোটে *** ১৮৫ বছরের পুরোনো বুনো মহিষের শিং পাহাড়পুর জাদুঘরে হস্তান্তর *** প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের ৩৬তম সভা অনুষ্ঠিত

মাত্র ১৫ বছর বয়সে রেখাকে জোর করে ‘চুমু’ খান যে অভিনেতা

বিনোদন ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৪:০৮ অপরাহ্ন, ১১ই অক্টোবর ২০২৩

#

ছবি-ফাইল

একেবারে অল্প বয়সেই গ্ল্যামার দুনিয়ার পা রেখে প্রায় ৪০০র বেশি সিনেমাতে অভিনয় করেছেন যিনি, তিনি বলিউডের জীবন্ত কিংবদন্তী অভিনেত্রী রেখা। কিন্তু রেখার ফিল্মি ক্যারিয়ারের শুরুটা যে খুব যে মসৃণ ছিল এমনটা নয়। বহু ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।

প্রায় পাঁচ দশকেরও বেশি সময়ের চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার যার। লম্বা এই সময়ে অসংখ্য অভিজ্ঞতা রয়েছে অভিনেত্রীর ঝুলিতে। তবে সেসবের সবই যে সুখময় এমনও কিন্তু নয়। মাত্র ১৫ বছর বয়সে এক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা হয় রেখার।  যেখানে অভিনেতা জোর করে প্রায় পাঁচ মিনিট ধরে চুম্বন করেন রেখাকে।

অভিনেত্রীর আত্মজীবনী ‘রেখা, দ্য আনটোল্ড স্টোরি’তে সেই গল্পই তুলে ধরা হয়েছে। বাঙালি ওই অভিনেতার নাম বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়। যিনি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বাবা। 

৬০-এর দশকে তৈরি সেই সিনেমার নাম ছিল ‘আনজানা সফর’। পরে যদিও নাম বদলে ‘দো শিকারি’ রাখা হয়। রেখা তখন খুবই ছোট। মাত্র ১৫ বছর বয়স।

রেখার আত্মজীবনী বলছে, ওই সিনেমার শুটিংয়ের সময় পরিচালক কুলজিৎ পাল ও বিশ্বজিৎ রেখার সঙ্গে এক রোম্যান্টিক দৃশ্যের পরিকল্পনা করেন। যে বিষয়ে রেখা বিন্দুমাত্র অবগত ছিলেন না। 

আরো পড়ুন: পোশাক বিতর্ক সৃষ্টি করে উরফির আয় ২৪ কোটি টাকা!

পরিচালক শুটিংয়ে ‘অ্যাকশন’ বলতেই রেখাকে কাছে টেনে বিশ্বজিৎ চুমু খেতে শুরু করেন। যে ঘটনার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না রেখা। তাকে নিয়ে পরিচালক ও নায়ক মিলে এমন কিছু পরিকল্পনা করেছেন সেটাও ধারণায় ছিল না। ফলে শুটিং স্পটেই কেঁদে ফেলেন তিনি। তবুও তার কথা কানে নেননি পরিচালক। 

রেখার আত্মজীবনী বইয়ে বলা হয়েছে, সেই চুমুর স্থায়িত্ব ছিল নাকি ৫ মিনিট। ৬০-এর দশকে ঠোঁটে চুমু মোটেও সহজ বিষয় ছিল না। এ নিয়ে সেসময় তৈরি হয়েছিল ব্যাপক আলোচনা।

যদিও বহু বছর পর ২০১৮ সালে বিশ্বজিৎ দাবি করেছিলেন, এমন কিছু নাকি ঘটেনি। তার বক্তব্য ছিল, ছবিটিতে চুম্বনের দৃশ্য ছিল, সে কারণেই তিনি রেখাকে চুমু খান। 

এসি/ আই.কে.জে

রেখা! ‘চুমু

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন