সোমবার, ২৮শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৩ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকের মাঝে ফায়ার অ্যালার্ম, তদন্তে ৫ সদস্যর কমিটি *** ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকের মাঝে ফায়ার অ্যালার্ম, তদন্তে ৫ সদস্যর কমিটি *** ৩রা আগস্ট খুলছে মাইলস্টোনের দিয়াবাড়ি ক্যাম্পাস *** মাঝ আকাশ থেকে ফেরত এলো বিমানের ঢাকা-দাম্মাম ফ্লাইট *** শেখ হাসিনা তো বাংলাদেশের মানুষ, তাকে পুশ-ইন করা হচ্ছে না কেন: রিজভী *** দুই বছরের মধ্যে বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি নেওয়া হবে দলগুলোর *** আগস্ট থেকেই শুরু পুলিশের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা *** ২০ বছর পর নিজের নাম লিখলেন পক্ষাঘাতগ্রস্ত নারী, সম্ভব করল মাথায় বসানো চিপ *** প্রথমবারের মতো এক বছরেই ৪০৯ কোটি ডলার বিদেশি ঋণ শোধ *** স্বৈরাচার রুখতেই সংলাপে অংশ নিচ্ছি: সালাহউদ্দিন আহমদ

শিশুকে ভবিষ্যতের জন্য তৈরির কিছু পরামর্শ

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৫:০৫ অপরাহ্ন, ৭ই সেপ্টেম্বর ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

সব বাবা-মায়েরাই শিশুকে সঠিক উপায়ে লালন-পালন করে, তাদের ভবিষ্যতের জন্য তৈরি করে। তবে মা-বাবা শিশুকে শুধু যত্ন আর স্নেহ নয়, বরং নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও সহনশীলতার গুণাবলি তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। জন্মের পর থেকে প্রতিটি শিশুর কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য ও স্বপ্নপূরণের পথ তৈরিতে মা-বাবাই মূল ভূমিকা পালন করেন। এ ব্যাপারে রইলো কিছু পরামর্শ—

বয়স অনুযায়ী দায়িত্বভার দিন

সন্তানদের বয়স অনুযায়ী বাড়ির টুকটাক কাজের দায়িত্ব দিন। যেমন বিছানা বা টেবিল গোছানো, নিজেদের খেলনা সাজিয়ে রাখা, রান্না বা ঘর পরিষ্কারের কাজে অল্প স্বল্প সাহায্য করা। এই ছোট ছোট দায়িত্ব তারা নিজেদের বুদ্ধিমত্তা খাটিয়ে পালন করার চেষ্টা করে। এসব কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিছু কিছু সিদ্ধান্ত তারা নিজেরাই নিতে পারবে। এসব দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে তাদের মধ্যে দায়িত্ব ও জবাবদিহির বোধও তৈরি হবে।

আরো পড়ুন : প্রতিদিনের এসব অভ্যাস আপনাকে সফল করবে

খোলামেলা আলোচনা করুন

সন্তান যেন চিন্তাভাবনা বা উদ্বেগ ভাগ করে নিতে পারে, তাই প্রত্যেক মা-বাবার উচিত তাদের মধ্যে ‘স্বাচ্ছন্দ্যের বোধ’ তৈরি করা। খোলাখুলি আলোচনা করার সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো সন্তানের মতামত বা অনুভূতিকে খোলা মনে বিচার করা। এতে সে নিঃসংকোচে নিজের মনের কথা বলতে আগ্রহী হয়।

নতুন কিছু অন্বেষণে উৎসাহ দিন

শিশু বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন নতুন জিনিস যেমন শখ, খেলাধুলা বা পড়াশোনার যেকোনো বিষয় নিয়ে কৌতূহলী হয়। নতুন নতুন এই অনুসন্ধান বা কাজে তাদের উৎসাহিত করলে তারা নিজেদের আগ্রহের জায়গা খুঁজে পায়, যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা এসব বিষয়ে সুযোগ দিলে সন্তানেরাও শুরু থেকেই নিজের প্রতিভা বিকাশের জায়গায় কাজ করতে পারে।  

নিজে অনুকরণীয় হয়ে উঠুন

শিশুরা মূলত অনুকরণপ্রিয় হয়। অনেক জিনিস তারা অনুধাবন করে শেখে। তাই মা-বাবা যদি নিজের জীবনে আত্মনির্ভরশীল, স্বাধীন-দৃঢ়চেতা ও প্রাণবন্ত হয়, সন্তানেরাও তেমন হতে শিখবে। 

এস/কেবি

শিশু শিক্ষা ভবিষ্যতের প্রস্তুতি শিশু পরামর্শ

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন