শনিবার, ২৬শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১১ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা: মোস্তফা জামাল *** মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার করবে রাজনৈতিক সরকার: অর্থ উপদেষ্টা *** প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আরও ১৪টি দলের বৈঠক আজ *** হামাস সদস্যদের খুঁজে খুঁজে বের করা হবে: ট্রাম্প *** চিকিৎসা শেষে বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে দুজন শিক্ষার্থী আজ ছুটি পাচ্ছে *** আমরা রাতের বেলায় কিছু করতে চাই না: সিইসি *** ফ্রান্সের পর এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ভাবছে রাশিয়া *** আগে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন দিতে হয় ৫ লাখ: মির্জা ফখরুল *** গাজায় নারীদের জন্য ‘মায়াকান্না’ নেতানিয়াহুর *** টাঙ্গাইলের মধুপুরে কাঁঠালের বাম্পার ফলন

স্মার্টফোনে লোকেশন ট্র্যাক অফ করবেন যেভাবে

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৫:৫৮ অপরাহ্ন, ২২শে ফেব্রুয়ারি ২০২৫

#

প্রতীকী ছবি (সংগৃহীত)

বর্তমানে স্মার্টফোনের সাহায্যে যখন যা প্রয়োজন সার্চ করা যায়। যেমন স্মার্টফোনে হয়তো ম্যাপ অ্যাপ ব্যবহার করে কোনো রেস্টুরেন্ট খুঁজছেন, অনলাইনে কিছু কেনার আগে ফোনের ব্রাউজারে দাম দেখছেন, কিন্তু জানতেও পারছেন না ফোন সেসব ট্র্যাক করছে। শুধু তাই নয়, সেই তথ্য অন্যদের শেয়ারও করছে।

ব্যবহারকারীর লোকেশন ট্র্যাক করার জন্য বিভিন্ন সিগন্যাল ব্যবহার করা হয়। যেমন সেল টাওয়ার পিং, ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, জিপিএস। কখনো কখনো ব্যবহারকারী নিজেই নিজের লোকেশন জানান। যেমন ক্যাব ড্রাইভারকে।

অনেক অ্যাপ আবার ব্যবহারকারীর লোকেশন ট্র্যাক করে। কোনো কারণ ছাড়াই। সেই তথ্য পরে অ্যাপ, বিজ্ঞাপনদাতাদের দিয়ে দেয়। এসব তথ্য হ্যাকারদের হাতে পড়লেই সর্বশান্ত হতে সময় লাগে না।

কিপার সিকিউরিটির সিইও জানান, ফিটনেস ট্র্যাকিং থেকে শুরু করে নেভিগেশন পর্যন্ত প্রতিটা লোকেশন পিং থেকে ইউজারের দৈনন্দিন রুটিন সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। এসব ভুল হাতে পড়লে মারাত্মক বিপদ হতে পারে।

তার মতে, যখন দরকার শুধু তখন লোকেশন ট্র্যাকিং চালু করা উচিত। জরুরি পরিস্থিতিতে বা পরিচিত কারো সঙ্গে আপডেট শেয়ার করার সময়। কাজ হয়ে গেলে তৎক্ষণাৎ বন্ধ করে দিতে হবে। কখনোই সবসময় চালিয়ে রাখা ঠিক নয়।

আরো পড়ুন : নতুন এআই চ্যাটবট আনলেন ইলন মাস্ক

টেক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোন কোন অ্যাপকে লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের পারমিশন দেওয়া আছে দেখে নেওয়া উচিত। আইফোন ইউজাররা প্রাইভেসি অ্যান্ড সিকিউরিটি ট্যাব থেকে লোকেশন সার্ভিসে গিয়ে দেখতে পারেন। আর অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের সেটিংসে গিয়ে লোকেশন আইকনে ট্যাপ করতে হবে।

এখান থেকে ব্যবহারকারী কোনো নির্দিষ্ট অ্যাপকে লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের পারমিশন দিতে পারেন কিংবা তুলে নিতে পারেন। আইফোনে, ট্র্যাকিং ট্যাব থেকে অ্যালাউ অ্যাপস টু রিকোয়েস্ট টু ট্র্যাক অপশন বন্ধ করে দিলে নতুন অ্যাপের ট্র্যাকিং অটোমেটিকভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।

গুগল অ্যাকাউন্টে গিয়ে লোকেশন হিস্ট্রি কন্ট্রোল ট্র্যাকিং ডাটা ডিলিট করে দিতে পারেন ব্যবহারকারীরা। ব্রাউজারে ফায়ারফক্স ফোকাস ব্যবহার করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এতে ব্যবহারকারীর কোনো তথ্য সংরক্ষণ করা হয় না।

সূত্র: রিডার ডাইজেস্ট

এস/কেবি


স্মার্টফোন

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন