বুধবার, ১৬ই জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১লা শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে গোপালগঞ্জ ছাড়েন সারজিস-হাসনাতরা *** জঙ্গিবাদের অভিযোগে মালয়েশিয়ায় আরও গ্রেপ্তার হতে পারেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা *** যৌনকাজ করে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের ব্ল্যাকমেল, ৮০ হাজার ভিডিওসহ থাই নারী গ্রেপ্তার *** গোপালগঞ্জে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করছে না পুলিশ, আইজিপির দাবি *** গোপালগঞ্জে রাত ৮টা থেকে কারফিউ জারি *** গোপালগঞ্জে সংঘর্ষের সবশেষ খবরে যা জানা গেছে *** ‘জুলাই শহীদ দিবস’ পালিত *** গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে হামলাকারীরা পার পাবেন না: অন্তর্বর্তী সরকার *** বাংলাদেশ-ভারতকে বিবেচনা করে অলিম্পিকে ক্রিকেটের সূচি *** নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনের লড়াইয়ে আবার অ্যান্ড্রু কুমো, সমর্থনে ইসরায়েলপন্থী গোষ্ঠী

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পরামর্শ

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১০:১৫ পূর্বাহ্ন, ১৬ই জুলাই ২০২৫

#

প্রতীকী ছবি

গর্ভাবস্থা একটি আনন্দময় মুহূর্ত হলেও অনেক নারীর জন্য এটি চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন, বমি বমি ভাব, মুড সুইংসের পাশাপাশি কিছু স্বাস্থ্যগত সমস্যা দেখা দেয়। সেগুলোর মধ্যে একটি হলো গর্ভকালীন ডায়াবেটিস। কিছু নিয়ম মেনে চললে এমন অবস্থায়ও সুস্থ থাকা সম্ভব। তথ্যসূত্র হেলথশটের।

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা

খাবারের মাধ্যমে রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। এ জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দরকার—

আঁশযুক্ত খাবার খান: শস্যদানা, শাকসবজি, ডাল ও ফল। এগুলো ধীরে ধীরে হজম হয় এবং রক্তে শর্করা দ্রুত বাড়তে দেয় না।

স্বাস্থ্যকর চর্বি বেছে নিন: বাদাম, অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো ইত্যাদি শরীরে স্বাস্থ্যকর চর্বি জোগায়।

লো-গ্লাইসেমিক খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন: মিষ্টিআলু, ব্রাউন রাইস ও ডাল; যা রক্তে শর্করার পরিমাণ ধীরে ধীরে বাড়ায়।

চিনি ও মিষ্টি এড়িয়ে চলুন: মিষ্টান্ন, সফট ড্রিংকস, মিষ্টি পানীয় না খাওয়াই ভালো।

প্রোটিন গ্রহণ করুন: মুরগি, মাছ, ডিম, টফু বা ডাল-প্রোটিন শরীরকে স্থির শক্তি দেয় এবং রক্তে শর্করা স্থিতিশীল রাখে।

খাবার কয়েকবারে গ্রহণ

দিনে তিন বেলা ভারী খাবার না খেয়ে ৫-৬ বারে খান। এতে একবারে অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে রক্তে হঠাৎ করে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। প্রতিবার খাবারে সামান্য পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও ফ্যাট রাখুন।

নিয়মিত শরীরচর্চা

গর্ভাবস্থায় হালকা ব্যায়াম শরীরকে ইনসুলিনে আরও সংবেদনশীল করে তোলে। নিরাপদ ব্যায়ামের মধ্যে রয়েছে:

হাঁটা: খাবারের পর হালকা হাঁটা রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।

প্রস্তুতিমূলক যোগব্যায়াম: মানসিক চাপ কমায় এবং শরীর সক্রিয় রাখতে সহায়ক।

সাঁতার: শরীরের ওপর চাপ না দিয়ে কার্যকর ব্যায়াম।

তবে গর্ভাবস্থায় যে কোনো ব্যায়াম শুরু করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

জে.এস/

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন