বুধবার, ৩০শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৫ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের *** সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পারে ব্রিটেনও *** একাত্তর নিয়ে বক্তব্য, সমালোচনার মুখে আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ *** জুলাই সনদের খসড়ার সঙ্গে ‘মোটামুটি’ একমত বিএনপি *** বিনা অনুমতিতে নূরুল কবীরকে প্রেস কাউন্সিলের সদস্য করা হয়েছে, প্রত্যাহারের অনুরোধ *** জনসংখ্যা বাড়াতে প্রত্যেক শিশুকে বছরে ৬২ হাজার টাকা করে দেবে চীন *** প্রেস কাউন্সিলের সদস্য হলেন মাহফুজ আনাম, নূরুল কবীরসহ ১২ জন *** ইসরায়েলি দুই মন্ত্রীকে নেদারল্যান্ডসে ঢুকতে দেবে না দেশটির সরকার *** ডাকসু নির্বাচন ৯ই সেপ্টেম্বর *** আর কাউকে প্রতীকী মূল্যে জমি দেবে না সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

বিশ্বের সবচেয়ে বিশুদ্ধ বাতাস পাওয়া যায় যেখানে

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১১:৩১ পূর্বাহ্ন, ২৬শে সেপ্টেম্বর ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

বায়ু দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে পৃথিবীজুড়ে বিশুদ্ধ বাতাসের সন্ধান যেন কঠিন হয়ে উঠেছে। তবে বিশ্বের বেশ কিছু অঞ্চলে নির্মল বায়ু রয়েছে।

সেসব অঞ্চলের মধ্যে প্রথমেই আসে কেপ গ্রিম উপদ্বীপের নাম। এ উপদ্বীপটি অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়ার উত্তর-পশ্চিম প্রান্তের পাশে অবস্থিত।

অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা সংস্থা কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ অর্গানাইজেশন (সিসিরো) সম্প্রতি বিশুদ্ধ বাতাস মেলে- এমন কয়েকটি অঞ্চলের তালিকা তৈরি করেছে। সেই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে কেপ গ্রিম উপদ্বীপ।

এ উপদ্বীপের বাতাসের বিশুদ্ধতার একটি বড় কারণ মূল ভূমি থেকে বিচ্ছিন্নতা ও জনবসতি না থাকা। এটি ‘পৃথিবীর কিনারা’ নামে পরিচিত। এখানে কোনো স্থায়ী জনবসতি নেই। গত কয়েক বছরে সেখানে কয়েকজন পর্যটক গিয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত কেপ গ্রিমে স্থায়ীভাবে বসবাস করার সিদ্ধান্ত নেননি কেউ।

সিসিরোর জ্যেষ্ঠ গবেষক ড. আনা স্ট্যাভার্ট বিবিসিকে জানান, বাইরে থেকে দুষণসৃষ্টিকারী গ্যাস ও উপাদান কেপ গ্রিনের বাতাসে প্রবেশ করে না- ব্যাপারটি এমন নয়। প্রবেশ করে ঠিকই, তবে উপদ্বীপটির অবস্থান সাগরের এমন এক এলাকায়- যেখানে প্রতিদিন নিয়মিত দক্ষিণ সাগর থেকে জোর হাওয়া বয়ে যায়। ঐ হাওয়ার কারণেই কেপ গ্রিনের বাতাস এত বিশুদ্ধ। তবে সেখানে জনবসতি থাকলে হয়তো বাতাস এত বিশুদ্ধ থাকতো না। 

এ উপদ্বীপের ওপর দিয়ে যখন নির্মল বাতাস বয়ে যায় তখন প্রায় সময়েই হাওয়ার গতিবেগ পৌঁছায় ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত। এ বাতাসের কারণে সাধারণ পর্যটকদের কাছেও কেপ গ্রিন খুব আকর্ষণীয় নয়। কেবল কিছু অভিযানপ্রিয় পর্যটকরাই যান সেখানে।

কেপ গ্রিন ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের মাওনা লোয়া এবং ম্যাকুয়ারি দ্বীপ, উত্তর মেরুর কাছাকাছি অবস্থিত নরওয়ের মেসালবার্দ শহরের বাতাসও সিসিরোর তালিকায় স্থান পেয়েছে।

ওআ/


বিশুদ্ধ বাতাস

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন