মঙ্গলবার, ২৯শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৪ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** গঙ্গাচড়ায় হিন্দুদের বসতঘরে হামলার নিন্দা, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি *** থাই রাজার সন্ন্যাসী পুত্রের আবেগঘন বার্তা কীসের ইঙ্গিত *** ব্রাজিলকে শিরোপা জেতানো কোচকে নিয়োগ দিল বসুন্ধরা *** বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের কোনো স্থান নেই: প্রধান উপদেষ্টা *** প্রধান উপদেষ্টাকে সৌদি আরবের আমন্ত্রণ *** বাংলাদেশসহ ৯৮ দেশে ভূমিকম্পের আগাম বার্তা অ্যান্ড্রয়েড ফোনে, সক্রিয় করবেন যেভাবে *** ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকের মাঝে ফায়ার অ্যালার্ম, তদন্তে ৫ সদস্যর কমিটি *** ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকের মাঝে ফায়ার অ্যালার্ম, তদন্তে ৫ সদস্যর কমিটি *** ৩রা আগস্ট খুলছে মাইলস্টোনের দিয়াবাড়ি ক্যাম্পাস *** মাঝ আকাশ থেকে ফেরত এলো বিমানের ঢাকা-দাম্মাম ফ্লাইট

কোন গিয়ারে গাড়ি চালালে পেট্রোল কম লাগে?

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৮:৪১ অপরাহ্ন, ১৯শে ডিসেম্বর ২০২৩

#

ছবি : সংগৃহীত

যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন আধুনিক গাড়ি লঞ্চ হচ্ছে। সেই সঙ্গে বেড়ে চলেছে গাড়ির বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। এ প্রজন্মকে আকর্ষণ করতে গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো হাই স্পিডের গাড়ির দিকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।

এসব গাড়িতে প্রায়ই গিয়ারের সমস্যা দেখা যায়। আবার গিয়ারের ওপরই গাড়ির জ্বালানি খরচ নির্ভর করে। তাই গাড়ির গিয়ারের সমস্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন গিয়ার জ্বালানি দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে।

উচ্চ গিয়ারগুলো সর্বোত্তম জ্বালানি দক্ষতা আহরণে সহায়তা করে। তবে একজন ব্যক্তি শুধু হাইওয়েতে গাড়ি চালানোর সময় এটি অনুসরণ করতে পারেন, কারণ উচ্চ গিয়ার মানে উচ্চ গতি।

শহরগুলোতে একজন ব্যক্তিকে অনেক কিছুর দিকে নজর দিতে হয় এবং ট্রাফিকের পরিমাণও বেশি হয়, তাই একটি গাড়ি উচ্চ গিয়ারে চালানো যায় না। যদি কেউ উচ্চ গিয়ারে ধীর গতিতে গাড়ি চালান, তবে ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শহরগুলোতে ব্যবহৃত গিয়ারগুলো প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং কখনো কখনো চতুর্থ হয়। কৌশলটি হলো গিয়ারগুলোর মধ্যে ছন্দ খুঁজে বের করা, যেখানে ইঞ্জিন সবচেয়ে মসৃণ থাকে এবং চাপে থাকে না।

আরো পড়ুন : বাজারে এলো টেসলার সাইবার ট্রাক, দাম কত?

এক্ষেত্রে গাড়ির চালকের রেভ রেঞ্জের দিকে নজর দেওয়া উচিত, যেখানে গিয়ার পরিবর্তন করার সময় ইঞ্জিনটি ঝাঁকুনি দেয় না এবং এটি মসৃণভাবে গাড়ি টানে।

প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে তখনই যখন গাড়িটি ধীরে ধীরে বা শূন্য থেকে চলতে শুরু করবে। কিছু লোক এসময় দ্বিতীয় গিয়ার ব্যবহার করেন। তা খুব একটা ভালো উপায় নয়, কারণ এটি ইঞ্জিনে চাপ দেয়।

প্রথম গিয়ারে সর্বাধিক পরিমাণ টর্ক রয়েছে, যা গাড়িকে সহজে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। যেখানে কিছু ট্রাফিক আছে সেখানে চলাচলের জন্য দ্বিতীয় গিয়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। তবুও গতি এক অঙ্কের উপরেই থাকে।

তৃতীয় গিয়ারটি ব্যবহার করা যেতে পারে তখনই যখন সামনের রাস্তা খোলা থাকে বা গতি ঘণ্টায় ৪০-৪৫ কি.মি. এর বেশি হয়। তবে এটি মাথায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ, গতির এ হার বিভিন্ন গাড়ির ক্ষেত্রে পরিবর্তিত হতে পারে, কারণ গিয়ারের অনুপাতও আলাদা এবং জ্বালানির প্রকারও আলাদা হয়।

এস/ আই. কে. জে/ 


গাড়ি পেট্রোল

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন