রবিবার, ৩রা আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৯শে শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলবে ঐকমত্য কমিশন *** তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের জন্য হোক: তারেক রহমান *** গঙ্গাচড়ায় হিন্দুপল্লিতে হামলাকারীদের উসকানি, স্থানীয় সাংবাদিক গ্রেপ্তার *** যাত্রীর লাগেজটি নড়ছিল, খুলতেই ভেতরে ২ বছরের শিশু *** তারেক রহমান আসবেন, আমাদের নেতৃত্ব দেবেন, পথ দেখাবেন: মির্জা ফখরুল *** ১৮ তলা থেকে পড়ে বেঁচে গেল তিন বছরের শিশু *** ট্রাম্পের হুমকিতেও রাশিয়ার তেল কেনা অব্যাহত রাখবে ভারত *** নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা *** এলপিজি ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম কমল ৯১ টাকা *** নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণে বিএনপির কমিটি

আরো ১০০ হাসপাতালে চালু হচ্ছে বৈকালিক রোগী দেখা

নিজস্ব প্রতিবেদক

🕒 প্রকাশ: ০৪:৩৬ অপরাহ্ন, ২রা মে ২০২৩

#

ফাইল ছবি (সংগৃহীত)

আগামী সপ্তাহের মধ্যে ১০০টি প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

মঙ্গলবার (২ মে) সচিবালয়ের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সার্বজনীন স্বাস্থ্য ও কল্যাণ দিবস ২০২৩’ উদযাপন উপলক্ষে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস পুরোদমে চলছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এতে চিকিৎসক ও রোগী-সবাই সন্তুষ্ট। আগামী সপ্তাহের মধ্যে ১০০টি প্রতিষ্ঠানে এ বৈকালিক চিকিৎসা সেবা শুরু হবে। আগামী অল্পদিনের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করে দেওয়া হবে। ইউনিভার্সাল হেলথ কাভারেজ নামের একটি সেবা নিয়ে শীর্ষ পর্যায়ে আলোচনা চলছে। আগামী ১১ মে বাংলাদেশে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন হতে যাচ্ছে। যেখানে নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডান থাকার কথা রয়েছে। প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ইউনির্ভার্সাল হেলথ কাভারেজ আরও গতিশীল করতে যাচ্ছি। সরকারিভাবে দেশে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হয়। ইউনির্ভার্সাল হেলথ কভারেজের ভিত্তি হলো জনগণকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিতে হবে।

সরকারিভাবে বিনামূল্যে দিয়ে আসছি, এখন বেসরকারিভাবে কীভাবে রোগীদের খরচ কমিয়ে আনা যায়, তা নিয়ে কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারলেই ইউনির্ভার্সাল হেলথ কাভারেজ আমরা অনেকাংশে বাস্তবায়ন করতে পারবো।

মন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের ২ মে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। তখন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ। প্রথম মহাপরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন ডা. টি হোসেন। ছোট আকারে অল্পকিছু ডাক্তার ও কর্মকর্তাদের নিয়ে এ অধিদপ্তরের কাজ শুরু হয়। তারা মুক্তিযুদ্ধে আহতদের চিকিৎসা সেবা দেন। আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কলেবর অনেক বেড়েছে। যেখানে তখন একটি শয্যাও ছিল না, সেখানে এখন ৬০ হাজার শয্যা রয়েছে। ৩৩ হাজার চিকিৎসক রয়েছে। ৪৫ হাজার নার্স রয়েছে।

আরো পড়ুন: চাঁদপুর আড়তে ইলিশ কম, বাজারে মিলছে আইড় ও চিংড়ি

আর জেলা-উপজেলা, মেডিকেল কলেজ ও ইনস্টিটিউট মিলিয়ে সাড়ে ৭০০ হাসপাতাল রয়েছে আমাদের। আঠারো হাজার ক্লিনিক হয়েছে। তার মধ্যে কমিউনিটি ক্লিনিক ১৪ হাজার। একটি ওষুধও তৈরি হতো না। এখন সব ওষুধ বাংলাদেশে তৈরি হয়। বাইপাস সার্জারি, ট্রান্সপ্ল্যান্ট হচ্ছে বাাংলাদেশে। চিকিৎসা সেবার পরিধি অনেক বেড়েছে।

এম/ আই. কে. জে/

হাসপাতাল বৈকালিক

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন