শুক্রবার, ৩রা অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৭ই আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবীকে অপহরণ করেছে ইসরায়েল *** মর্ত্য ছেড়ে কৈলাসে ফিরলেন দুর্গতিনাশিনী *** শহিদুল আলমের জাহাজ এখনো আটক হয়নি, দিলেন ভিডিওবার্তা *** পাকিস্তানকে হারিয়ে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ শুরু *** এনসিপিকে শাপলা দিলে মামলা করব না, তবে ইসি দিতে পারে না: মান্না *** শুধু থালাবাটি নয়, এনসিপির জন্য আছে লাউ-বেগুন-কলাসহ ৫০ প্রতীক *** ঝড় উপেক্ষা করে গাজার পথে ফ্লোটিলা, শহিদুল আলমের ভিডিও বার্তা *** ইসরায়েলি সব কূটনীতিককে কলম্বিয়া থেকে বের হয়ে যাওয়ার নির্দেশ প্রেসিডেন্ট পেত্রোর *** এআই ‘অভিনেত্রী’-কে ঘিরে যে কারণে তীব্র সমালোচনা, ক্ষুব্ধ হলিউড তারকারা *** ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্য অনিশ্চিত

অবশেষে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির সব বইয়ের সংশোধনী দিল এনসিটিবি

নিজস্ব প্রতিবেদক

🕒 প্রকাশ: ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন, ২৯শে এপ্রিল ২০২৩

#

প্রতীকী ছবি

নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণয়ন করা ২০২৩ সালের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির সবগুলো বইয়ের ভুলভ্রান্তির সংশোধনী দিল জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা-সমালোচনার পর শিক্ষাবর্ষের চার মাসের মাথায় সংশোধনীগুলো এনসিটিবির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

ওয়েবসাইটে দেওয়া সংশোধনীতে দেখা যায়, প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদাভাবে এই সংশোধনী দেওয়া হয়েছে। কোন পৃষ্ঠায় ভুলগুলো কী ছিল, সেটি উল্লেখ করে সংশোধনীগুলো কী কী হবে তা, উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি করণীয় সম্পর্কে মন্তব্যও করা হয়েছে। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে ১৩টি করে মোট ২৬টি বইয়ে এসব সংশোধনী আনা হয়েছে।

উল্লেখ্য, নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী একজন শিক্ষার্থীকে ১০টি বই পড়তে হয়। বিভিন্ন ধর্মের বই মিলিয়ে প্রতিটি শ্রেণিতে মোট বই ১৩টি।

গত ১ জানুয়ারি থেকে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আগামী বছর থেকে অন্যান্য শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম শুরু হবে। নতুন শিক্ষাক্রমে পাঠ্যবই বদলে যাচ্ছে। যদিও বিতর্কের মুখে গত ১০ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির জন্য প্রণীত ‘ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ’ পাঠ্যপুস্তক দুটি প্রত্যাহার করে নেয় এনসিটিবি।

আরো পড়ুন: রাজধানীর প্রাইমারি স্কুল সামলাচ্ছেন নারীরা

নতুন সংশোধনীতে ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের বিষয়ে আলাদা নোট দিয়ে বলা হয়েছে, অনুশীলন বইয়ে যে যে স্থানে অনুসন্ধানী পাঠ অথবা রিসোর্স বই দেখতে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীরা সে সে স্থানে শিক্ষকের সহায়তায় উপযুক্ত উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে।

উল্লেখ্য, ওই দুটি বই প্রত্যাহারের সময় এনসিটিবি জানিয়েছিল, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ‘ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলনী পাঠ’ এবং ষষ্ঠ শ্রেণির ‘বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ’ বইয়েরও কিছু অধ্যায় সংশোধন করা হবে। কিন্তু পরে সিদ্ধান্ত হয়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির সব কটি বইয়েরই ভুল-অসংগতিগুলোর সংশোধনী দেওয়া হবে। অবশেষে শিক্ষাবর্ষের চার মাসের মাথায় সংশোধনী দিল এনসিটিবি।

এম/


 

ষষ্ঠ সপ্তম সংশোধনী এনসিটিবি

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250