শনিবার, ২রা আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৭ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** চোরা শিকার রুখতে গন্ডারের শিংয়ে তেজস্ক্রিয় পদার্থ! *** দ্বিজাতিতত্ত্বের কবর দিয়েই বাংলাদেশের জন্ম, এখানে সাম্প্রদায়িকতার জায়গা নেই: জেড আই খান পান্না *** বাংলাদেশের জন্য পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করল আমেরিকা *** জিম্বাবুয়েকে বিধ্বস্ত করে ফাইনালে বাংলাদেশ *** মেসির কারণেই সেদিন চুপ ছিলেন উরুগুয়ের ফুটবলার *** সাংবাদিক হত্যা মামলার আসামি চেয়ারম্যান পদ ফিরে পাওয়ায় বকশীগঞ্জে বিক্ষোভ *** গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তি শুরু ৩রা আগস্ট *** ফার্মেসির পরামর্শে ডায়রিয়াতেও শিশুকে দেওয়া হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক: গবেষণা *** সরকারি জমিতে অবৈধ রেস্টুরেন্ট-মার্কেট, উচ্ছেদের দাবি স্থানীয়দের *** ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে বাধা দেখছেন না নজরুল ইসলাম খান

বেলুচিস্তানের নিখোঁজ ব্যক্তিদের পুনরুদ্ধারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৫:৩৩ অপরাহ্ন, ৩০শে মে ২০২৩

#

পাকিস্তানের সরকারি সংস্থার দ্বারা বেলুচ যুবকদের জোরপূর্বক নিখোঁজের প্রতিবাদে বেলুচিস্তানে সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। কোয়েটা প্রেসক্লাবে প্রতিবাদ সমাবেশে নেতৃত্ব দেন 'ভয়েস ফর বেলুচ মিসিং পারসন'-এর চেয়ারম্যান মামা কাদির। নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবারসহ বিভিন্ন ছাত্র দল বিক্ষোভে অংশ নেয়।

২০২২ সালে বেলুচিস্তানের ৬২৯ জন ব্যক্তি নিখোঁজ হন, বিচারবহির্ভূতভাবে ১৯৫ জনকে হত্যা করা হয় এবং ১৮৭ জনের উপর অত্যাচার চালানো হয়।

চলতি বছরের শুরুতে, এপ্রিলে নিখোঁজ ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে ভয়েস ফর বেলুচ মিসিং পারসন কোয়েটায় প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে। বিক্ষোভকারীরা নিখোঁজ ব্যক্তিদের পুনরুদ্ধারের দাবি জানান। তাছাড়া প্রতিবেদনের মাধ্যমে সারা বছরের মানবাধিকার পরিস্থিতি তুলে ধরা হয় অনুষ্ঠানে। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে, ৯২টি জোরপূর্বক গুম, ১৫টি খুন এবং একজনের উপর পাকিস্তানের সেনাবাহিনী নির্যাতন চালায়।

কোয়েটায় মামা কাদির ও হুরান বালুচের নেতৃত্বে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

পাকিস্তানে ঈদ উদযাপনের সময়েও, বিভিন্ন গোষ্ঠী এবং নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবার, ছাত্র সংগঠন এবং রাজনৈতিক দল জোরপূর্বক গুমের ব্যাপারে বেলুচিস্তান এবং ইসলামাবাদে বিক্ষোভ করে। তুরবাতে বেলুচ ছাত্র সংগঠন এবং নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা একটি বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে। 

বিক্ষোভকারীরা জানান যে, তাদের বিক্ষোভের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় স্তরে বেলুচ জনগণের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের নিপীড়নমূলক পদক্ষেপগুলো তুলে ধরা এবং আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা।

তুরবাতের বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীরা পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আগেই রাষ্ট্রকে তার নীতিগুলো পুনর্বিবেচনা করার প্রয়োজনীয়তার উপরে জোর প্রদান করেন।

Important Urgent

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন