শুক্রবার, ২৪শে অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৯ই কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** পশ্চিম তীর দখলে ইসরায়েলি পদক্ষেপের কঠোর নিন্দা জানাল বাংলাদেশ *** বিনা শর্তে ক্ষমা চাইলেন জামায়াতের আমির *** নির্বাচনে নিজস্ব সিদ্ধান্তেই সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করতে পারবে ইসি *** নাম বদলে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ হয়ে গেল ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’ *** দেড় বছর পর ওয়ানডে সিরিজ জয় বাংলাদেশের *** ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী *** আদালত যাদের পলাতক বলবেন তারা নির্বাচন করতে পারবেন না: আসিফ নজরুল *** নির্বাচনে প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক *** সাপে কাটা রোগীদের জন্য হাসপাতালে বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু *** জিয়ার সরকারের মন্ত্রীর ছেলে আওয়ামী লীগে, যা বললেন বিশ্লেষক

কমছে বন্যার পানি, ৯৮ শতাংশ মোবাইল টাওয়ার এখন সচল

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৪:২৯ অপরাহ্ন, ৩০শে আগস্ট ২০২৪

#

ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে দেশের ১১টি জেলার বন্যার পানি। এতে করে পানিতে ডুবে মোবাইল অপারেটর কোম্পানির যেসব টাওয়ার অচল হয়ে পড়েছিল, সেগুলো ফের সচল হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৯৮ শতাংশ টাওয়ারই সচল হয়েছে।

শুক্রবার (৩০শে আগস্ট) বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অস্থায়ী পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৯শে আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত হালনাগাদ করা তথ্য অনুযায়ী, এখনও টেলিযোগাযোগ পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে এমন জেলার সংখ্যা ১১টি। জেলাগুলো হলো— নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সিলেট ও কক্সবাজার।

এর মধ্যে নোয়াখালী জেলায় ৭১টি, লক্ষ্মীপুর জেলায় ২০টি, ফেনী জেলায় ৭৩টি, কুমিল্লা জেলায় ১৮টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ২৪টি, চট্টগ্রাম জেলায় ২৭টি, খাগড়াছড়ি জেলায় ৭টি, হবিগঞ্জ জেলায় ১৩টি, মৌলভীবাজার জেলায় ৯টি, সিলেট জেলায় ২৭টি ও কক্সবাজার জেলায় ১১টিসহ মোট ৩০০টি টাওয়ার অচল হয়ে আছে।

বন্যাকবলিত ১১ জেলায় মোট টাওয়ার রয়েছে ১৪ হাজার ৫৫১টি। যার মধ্যে এখন সচল রয়েছে ১৪ হাজার ২৫১টি। অর্থাৎ অচল টাওয়ারের পরিমাণ ২.১ শতাংশ।

এমন পরিস্থিতিতে বাকি অচল টাওয়ারগুলো সচল করার জন্য বিভিন্নভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও বিটিআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এর অংশ হিসেবে মোবাইল অপারেটর এবং টাওয়ারকো অপারেটরদের টেকনিক্যাল লোকবল, নেটওয়ার্ক সরঞ্জাম, জেনারেটর ও জ্বালানি ইত্যাদি পরিবহনের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে বিভিন্ন সহযোগিতা করা হচ্ছে।

এর মধ্যে গ্রামীণফোন, রবি এবং বাংলালিংক অপারেটরকে একটি ট্রাক ও একটি স্পিডবোট সরবরাহ করা হয়েছে। এছাড়া, বন্যার পানির লেভেল নিচে নেমে আসায় এবং গন্তব্য স্থানে সড়ক পথে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় টাওয়ারকো অপারেটর সামিট ও ইডটকোর চাহিদা অনুযায়ী সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ট্রাক সরবরাহ করা হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে।

ওআ/

বন্যা

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250