বুধবার, ৩০শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৪ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের *** সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পারে ব্রিটেনও *** একাত্তর নিয়ে বক্তব্য, সমালোচনার মুখে আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ *** জুলাই সনদের খসড়ার সঙ্গে ‘মোটামুটি’ একমত বিএনপি *** বিনা অনুমতিতে নূরুল কবীরকে প্রেস কাউন্সিলের সদস্য করা হয়েছে, প্রত্যাহারের অনুরোধ *** জনসংখ্যা বাড়াতে প্রত্যেক শিশুকে বছরে ৬২ হাজার টাকা করে দেবে চীন *** প্রেস কাউন্সিলের সদস্য হলেন মাহফুজ আনাম, নূরুল কবীরসহ ১২ জন *** ইসরায়েলি দুই মন্ত্রীকে নেদারল্যান্ডসে ঢুকতে দেবে না দেশটির সরকার *** ডাকসু নির্বাচন ৯ই সেপ্টেম্বর *** আর কাউকে প্রতীকী মূল্যে জমি দেবে না সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

বিচারপতিদের দুপুরের মধ্যে অপসারণ করতে আল্টিমেটাম

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০২:০৬ অপরাহ্ন, ১৬ই অক্টোবর ২০২৪

#

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ আওয়ামী লীগের দোসর বিচারপতিদের অপসারণ চেয়ে অল্টিমেটাম দিয়েছেন।  

বুধবার (১৬ই অক্টোবর) দুপুর ২টার মধ্যে বিচারকদের অপসারণের সময় বেধে দিয়েছেন তিনি। দাবি আদায় না হলে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ফ্যাসিস্ট বিচারপতিদের অপসারণের দাবির পাশাপাশি ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করে তাদের নিষিদ্ধের দাবি জানাচ্ছি। এছাড়াও আওয়ামী প্যানেলের আইনজীবীদের অপসারণ করতে হবে। না হলে আমরা হাইকোর্ট চত্ত্বর ছাড়বো না।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার পর মিছিল নিয়ে হাইকোর্ট চত্বরে আসেন শিক্ষার্থীরা। সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ’র নেতৃত্বে দক্ষিণ গেট দিয়ে ঢুকে তারা হাইকোর্টের এনেক্স ভবনের সামনে অবস্থান নেন।

গতকাল মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম ফেসবুক পোস্টে দিয়ে হাইকোর্ট ঘেরাওয়ের কর্মসূচির ঘোষণা করেন। তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড়ো হতে শুরু করে শিক্ষার্থীরা।

এদিকে দুর্নীতিগ্রস্ত ও আওয়ামী পক্ষপাতিত্বের অভিযুক্ত বিচারতিদের পদত্যাগের দাবিতে বুধবার বিক্ষোভ মিছিল করছে বৈষম্যবিরোধী আইনজীবী সমাজ। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সামনে অবস্থান নিয়ে বিচারপতির বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দেন।

এ সময় আইনজীবীরা বলেন, আওয়ামী লীগ আমলে নিয়োগ পাওয়া বিচারপতিরা দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এখনও সক্রিয় আছেন। একইসঙ্গে দুর্নীতি ও পক্ষপাতিত্ব রায় দিয়েছেন একের পর এক। অবিলম্বে তাদের পদত্যাগ করতে হবে। 

গত ১০ই আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সুপ্রিমকোর্ট ঘেরাও করে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ আপিল বিভাগের বিচারপতিরা পদত্যাগ করেন। সে সময় দেওয়া পদত্যাগপত্রে সাবেক প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান লিখেছিলেন, কোর্টের বিভিন্ন ভবন ও স্থাপনা রক্ষা এবং বিচারপতিদের শারীরিক হেনস্তা এড়াতেই পদত্যাগ করেছেন তিনি।

ওআ/কেবি

বিচারপতি

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন